And he said, “Jesus, remember me when you come into your kingdom.” - Luke 23:42

যদি আমি গুনাহ স্বীকার করি, আবার গুনাহ না করার জন্য আবার কি করতে হবে? | Forgiven! How not to go back!

Share Article

সংক্ষিপ্ত উত্তর: আমাদেরকে অবশ্যই প্রতিমুহূর্তে, রূহানি শক্তিতে ঈমান মজবুত করতে হবে। অবশ্যই ঈসার উপর ঈমানে নির্ভর করতে হবে।

– মথি ৬:৩৩ কিন্তু তোমরা প্রথমে আল্লাহ্‌র রাজ্যের বিষয়ে ও তাঁর ইচ্ছামত চলবার জন্য ব্যস্ত হও। তাহলে ঐ সব জিনিসও তোমরা পাবে। কালকের বিষয় চিন্তা কোরো না; [“সব জিনিস” বলতে আল্লাহ ভয়ে জীবন কাটানোর জন্য এবং আল্লাহীন জীবন থেকে দূরে থাকার শক্তিকে বুঝায়।]

– ইফিষীয় ৬:১০-২০ শেষে বলি, প্রভুর সংগে যুক্ত হয়ে তাঁরই দেওয়া মহা শক্তিতে শক্তিমান হও। যুদ্ধের জন্য আল্লাহ্‌র দেওয়া সমস্ত সাজ-পোশাক পরে নাও, যেন তোমরা ইবলিসের সব চালাকির বিরুদ্ধে শক্ত হয়ে দাঁড়াতে পার। আমাদের এই যুদ্ধ তো কোন মানুষের বিরুদ্ধে নয়, বরং তা অন্ধকার রাজ্যের সব শাসনকর্তা ও ক্ষমতার অধিকারীদের বিরুদ্ধে, অন্ধকার দুনিয়ার শক্তিশালী রূহ্‌দের বিরুদ্ধে, আর আকাশের সমস্ত ভূতদের বিরুদ্ধে। তাই তোমরা যুদ্ধের জন্য আল্লাহ্‌র দেওয়া সমস্ত সাজ-পোশাক পরে নাও, যেন ইবলিস যেদিন আক্রমণ করবে সেই দিন তোমরা তাকে রুখে দাঁড়াতে পার এবং সব কিছু শেষ করে স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে পার। এইজন্য সত্য দিয়ে কোমর বেঁধে, বুক রক্ষার জন্য সৎ জীবন দিয়ে বুক ঢেকে, আর শান্তির সুসংবাদ তবলিগের জন্য পা প্রস্তুত রেখে দাঁড়িয়ে থাক। এছাড়া ঈমানের ঢালও তুলে নাও; সেই ঢাল দিয়ে তোমরা ইবলিসের সব জ্বলন্ত তীর নিভিয়ে ফেলতে পারবে। মাথা রক্ষার জন্য আল্লাহ্‌র দেওয়া নাজাত মাথায় দিয়ে পাক-রূহের ছোরা, অর্থাৎ আল্লাহ্‌র কালাম গ্রহণ কর। পাক-রূহের দ্বারা পরিচালিত হয়ে মনেপ্রাণে সব সময় মুনাজাত কর। এইজন্য সজাগ থেকে আল্লাহ্‌র সমস্ত বান্দাদের জন্য সব সময় মুনাজাত করতে থাক। আমার জন্যও মুনাজাত কর যেন আমি যখন কথা বলি তখন আল্লাহ্‌ আমাকে এমন ভাষা যুগিয়ে দেন যাতে আমি সাহসের সংগে তাঁর দেওয়া সুসংবাদের গোপন সত্য তবলিগ করতে পারি। এই সুসংবাদ তবলিগের জন্য আমি শিকলে বাঁধা পড়েও মসীহের দূতের কাজ করছি। মুনাজাত কর যেন জেলের মধ্যে থেকে যেভাবে সেই সুসংবাদ আমার তবলিগ করা উচিত সেইভাবে সাহসের সংগে তা করতে পারি।

অবশ্যাই, আমরা কখনোই বলিনা অথবা একেবারে সঠিকভাবে সবকিছু করতে পারিনা যদিনা পকরূহ আমাদের ইচ্ছাশক্তি না দেন যেখানে তাঁর ধার্মিকতা ও রাজ্য এবং সম্পূর্ণ রূহানি রণসজ্জা না থাকে। 

কিন্তু, আমরা অনেক বছর ধরে দেখছি, আমরা অবশ্যই একটি শক্ত সাক্ষী দিতে পারি যেটি আল্লাহর রাজ্য ও ধার্মিকতা আনতে পরে। যার মাধ্যমে সম্পূর্ণ রূহানি রণসজ্জা পেতে হলে আমাদের কিতাব অধ্যায়ন করতে হবে। পাকরূহ এক্ষেত্রে আমাদের “রূহানি শক্তিতে ও আনন্দে” পূর্ণ করেন। জি, আমরা আমরা প্রায়ই রূহানি যুদ্ধের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হবে যেমন করে মসিহের অন্য আশেকানরা ও উম্মতেরা যাচ্ছেন। কিন্তু রূহানি আনন্দ কখনোই শেষ হবেনা। এটাই সমস্ত সান্ত্বনা থেকে শ্রেষ্ঠ।

আমরা এই রূহানি আনন্দ শুধুমাত্র আবেগের বশে পাইনা, কিন্তু স্থাপিত এবং তৈরী হয়েছে বিশ্বস্ত ইচ্ছা ও কিতাব পাঠ এবং প্রতি ভোরে কিতাব মোনাজাতের মাধ্যমে। এসব অভ্যাস আমাদের সারা দিনের সতর্কতার জন্য যথেষ্ট।

নিচের সাধারণ শিক্ষার ভিত্তিগুলো খুঁজুন, এবং যেগুলো আমাদের দিনের পর দিন বেহেস্তিমুখী যাত্রার বাস্তব অভিজ্ঞতায় তৈরি। ঈসা যেগুলো ঘৃণা করেন, এবং আমরা এখনও যেসকল মানবীয় ফাঁদে পরে থাকি তা থেকে রক্ষা পেতে। এগুলো আদি গুনাহ এবং আদমের কাছ থেকে পাওয়া উত্তরাধিকারের সম্পদ।

– মথি ৫:৬ ধন্য তারা, যারা মনেপ্রাণে আল্লাহ্‌র ইচ্ছামত চলতে চায়, কারণ তাদের সেই ইচ্ছা পূর্ণ হবে।

কেউ একজন যদি খাওয়ায় তা এমন হয়। আমরা হলাম সেই বস্তু যা ক্ষুধা এবং তৃষ্ণার সময়ে প্রয়োজন হয়।

সাধারণ বাস্তব সত্য: দুটি সত্য একই জায়গায় এবং একই সময়ে টিকতে পারেনা। ধার্মিক ও অধার্মিককে একসাথে মহব্বত করা অসম্ভব। এতে দুইজন ‘প্রভুই’ অখুশি হোন।

সাধারণ রূহানি সত্য: মথি ৬:২৪ “কেউই দুই কর্তার সেবা করতে পারে না, কারণ সে একজনকে ঘৃণা করবে ও অন্যজনকে ভালবাসবে। সে একজনের উপরে মনোযোগ দেবে ও অন্যজনকে তুচ্ছ করবে। আল্লাহ্‌ এবং ধন-সম্পত্তি এই দু’য়ের সেবা তোমরা একসংগে করতে পার না।

রূহানিভাবে নতুন জন্ম হওয়া পর্যন্ত, মানবতা এখন শয়তানের ক্ষমতা এবং ভালো কিছু যা ঈসার একান্ত রূহ, যিনি সর্বদা ভালো ও ধার্মিকতার বানী এবং কাজ করে থাকে। এটি ‘নতুন জন্ম হতে’ ধাবিত করে।

আপনার এই চমৎকার প্রশ্ন যে উদ্বেগ্ন দেয় তা থেকে মসীহ আমাদের এই জগতে শান্তি দান করেন। কেন আমরা এখনও শয়তানের ও খারাপি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারিনা?

তাফসিরকৃত উত্তর: আমরা এখনও আদিতে পাওয়া প্রাকৃতিক জীবন গ্রহণ করে আছি, যা আদমের কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছিলাম। যেটি ডাকাতের মতো আল্লাহর পাক, ধার্মিক, নিখুঁত আদেশের  বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ছিলো। আমাদের নতুন রূহানি জন্ম আমাদেরকে অধার্মিকতার বিরুদ্ধে ধার্মিকতাকে বেছে নিতে শক্তি যোগায়। আমাদের সৃষ্টিকর্তা এবং নাজাতদাতা নিখুঁতভাবে এই উদ্বেগ বুঝতে পারেন এবং এই যুদ্ধ শেষ হয়ে হয় বিজয় অথবা পরাজয় আসবে।

ঈসা প্রতিটি ঘটনায় হয় জয় অথবা পরাজয় দান করেন! যখন আমরা জিতে যাই তখন জয়ীহই । যখন আমরা হেরে যাই তখন আমরা ক্ষমা গ্রহণ করি।

ইউহোন্না ১৬:২৩-২৪ সেই দিনে তোমরা আমাকে কোন কথাই জিজ্ঞাসা করবে না। আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, তোমরা আমার নামে পিতার কাছে যা কিছু চাইবে তা তিনি তোমাদের দেবেন। এখনও পর্যন্ত তোমরা আমার নামে কিছুই চাও নি। চাও, তোমরা পাবে যেন তোমাদের আনন্দ পূর্ণ হয়।

– ১ পিতর ১:৭-৯ এই সব পরীক্ষা আসে যেন তোমাদের ঈমান খাঁটি বলে প্রমাণিত হয়, আর তার ফলে ঈসা মসীহ্‌ প্রকাশিত হবার সময়ে তোমরা প্রশংসা, গৌরব ও সম্মান পাও। যে সোনা ক্ষয় হয়ে যাবে তাকেও আগুনে খাঁটি করে নেওয়া হয়; কিন্তু তোমাদের ঈমানের দাম তো সেই সোনার চেয়ে আরও বেশী। যদিও তোমরা মসীহ্‌কে দেখ নি তবুও তোমরা তাঁকে মহব্বত কর; যদিও এখন তোমরা তাঁকে দেখতে পাচ্ছ না তবুও তোমরা তাঁর উপর বিশ্বাস করছ, আর যে আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা যায় না ও যা বেহেশতী মহিমায় পরিপূর্ণ, সেই আনন্দে তোমরা আনন্দিত হচ্ছ; কারণ তোমাদের ঈমানের শেষ ফল তোমরা পেতে যাচ্ছ, আর তা হল তোমাদের সম্পূর্ণ নাজাত।

এই দুনিয়ায় আমাদের রূহানি যুদ্ধ, মাংশিক এবং শয়তানের সাথে সাময়িক পরাজয় শেষ হয়ে যাবে। আমরা তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুসারে পৌঁছে যাব।

– ১ ইউহোন্না ১:১-৯ ….যদি আমরা আমাদের গুনাহ্‌ স্বীকার করি তবে তিনি তখনই আমাদের গুনাহ্‌ মাফ করেন এবং সমস্ত অন্যায় থেকে আমাদের পাক-সাফ করেন, কারণ তিনি নির্ভরযোগ্য এবং কখনও অন্যায় করেন না।

ঈসার সলিবে মৃত্যুর মাধ্যমে আমাদের চুড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়েছে, সেদিন বেশি দূরে নয় যেদিন এই দুনিয়ায় আমাদের মৃত্যুর পর, ঈসা বেহেস্তে পিতার বাড়িতে নিয়ে যাবেন। এবং সেখানে আমাদের জন্য নিখুঁত আনন্দ এবং গুনাহবিহীন শান্তি থাকবে। সেটাই হবে আমাদের জন্য ঈসার বিজয়ের চূড়ান্ত জয়ের আনন্দ। 

আপনার অসাধারণ প্রশ্নে ফিরে আসি: যদি আমি গুনাহ স্বীকার করি তাহলে কি হবে? আবার গুনাহ না করার জন্য আমাকে কি করতে হবে?

সংক্ষিপ্ত প্রয়োগ: 

১। প্রতিদিনের কিতাব অধ্যয়ন এবং আল্লাহর প্রতিজ্ঞাসমূহ মনে রাখা: আল্লাহর সর্বদা বিজয়ী কালাম অধ্যায়ন এবং মনে রাখার মাধ্যমে আমাদের প্রতিদিনের সমস্যাবলি কাটিয়ে উঠি। আমাদের প্রতিপক্ষ, দিয়াবল, সবসময় চেষ্টা করে যাতে আমরা আল্লাহর কালামে সন্দেহ করি, নির্ভর না করি, অবিশ্বাস করি, এবং এড়িয়ে চলি। আল্লাহর পক্ষে মিথ্যা বলা অসম্ভব। সুতরাং, আমরা নিজেদের অনুপ্রাণিত কালাম মনে রাখবো, যা আমাদের গুনাহ হতে দূরে রাখবে, এবং হারতে দিবে না।

২। বাধ্যতা: অনেক অনেক উদাহরণ রয়েছে যেখানে বাধ্যতার বিষয়ে বলা হয়েছে। সাহসের কম্পনের সাথে বলতে হয়, আমাদের অবশ্যই বাছাই করতে হবে বাধ্য জীবনের তালিকা যা আমাদের জন্য অনেক আনন্দ এবং শান্তি নিয়ে আসবে। এটি আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনে মসীহ-কেন্দ্রিক হতে আকাঙ্ক্ষা যোগাবে।

৩। অন্যকে বলা: মথি ১০:৩২-৩৩ “যে কেউ মানুষের সামনে আমাকে স্বীকার করে আমিও আমার বেহেশতী পিতার সামনে তাকে স্বীকার করব। কিন্তু যে কেউ মানুষের সামনে আমাকে অস্বীকার করে আমিও আমার বেহেশতী পিতার সামনে তাকে অস্বীকার করব।

আমাদের এই মহান সত্য সাধারণভাবে তিনটি শব্দে তুলে ধরছি যা  ইচ্ছা এবং প্রতিদিনের উদ্দেশ্য: “যে কাউকে, আজই বলুন!”

খ্রিস্টিয়ানদের হৃদয়ে তিনি আছেন এবং হাতে কিতাবুল মোকাদ্দাস আছে, যেটিতে “সর্বকালের সেরা প্রেমের গল্প রয়েছে!”

যখন আমাদের উদ্দেশ্যই থাকে কাউকে সর্বকালের সেরা প্রেমের গল্প বলব, যা ঈসা মসীহ সম্পর্কে, যিনি নিষ্কলঙ্ক ও [আপনার আমার] গুনাহের জন্য মারা গিয়েছেন। যেন সেই গুনাহ মাফ করে জীবন লাভ করা যায় । আমরা এই পাকরূহকে মসিহের আগে চলতে দেখি। এবং প্রতিদিনের জন্য এটি সুযোগ খুলে দেয়।

শেষের পরিক্রমা: – ইউহোন্না ৯:২৫ সে জবাব দিল, “তিনি গুনাহ্‌গার কি না তা আমি জানি না; তবে একটা বিষয় জানি যে, আগে আমি অন্ধ ছিলাম আর এখন দেখতে পাচ্ছি।”

– লূক ১০:৩৭ সেই আলেম বললেন, “যে তাকে মমতা করল সেই লোক।” তখন ঈসা তাঁকে বললেন, “তা হলে আপনিও গিয়ে সেই রকম করুন।”

উপরের অসাধারণ সাক্ষ্য এবং ঈসার নির্দেশ, “যাও এবং যা বলছি করো!”, দিয়ে একসাথে সাক্ষ্য দেওয়া এবং প্রতি মসীহ ভক্তদের প্রতি রহমত-দয়া পেতে সাহায্য করে। আমারা সকলে প্রতিদিন এটা করতে পারি!

যদি আপনি এবং আমি প্রতিদিন সহজভাবে কাউকে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ কাহিনি বলি যা কখনও বলা হয়নি, আমরা আপনার চিন্তার মাধ্যমে যে প্রশ্ন পাব তা আমাদের অনেক আনন্দ দেবে। “চীনদেশের একজন  অন্ধ মানুষকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। একজন মিশনারি ডাক্তার তার অপারেশন করেন, তার চোখ থেকে ছানি অপসারণ করেন। সেই লোকটি তার বাড়িতে ফিরে গিয়ে আনন্দ করতে থাকেন। কয়েক সপ্তাহ পরে তিন আবার হাসপাতালে ফিরে আসেন। এবার তিনি দড়ি দিয়ে চল্লিশজন অন্ধকে বাঁধেন যারা সুস্থ হতে চাচ্ছিলেন। তিনি তাদের সেই জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলেন যেখানে তিনি নিজে সুস্থ হয়েছিলেন। আমাদের কি এমন কাজ রূহানিভাবে করা উচিত নয়?” [R. C. Campbell]

উপরের বিষয়টি কি আপনার জন্য উৎসাহজনক? এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত উৎসাহজনক যাতে “যেতে পারি এবং তাদের মতো কার্যকরী হই“। আমাদের কাছে এই আখ্যানটি অনেক উৎসাহজনক যা প্রতি ভোরে আমাদের এগিয়ে যেতে উৎসাহ যোগায়। এটি আমাদেরকে আল্লাহ প্রদত্ত রূহানি যুদ্ধ যেটি তিনি তাঁর গৌরবে আমাদের করতে বলেছেন তা করতে সাহায্য করে। আমাদের যুদ্ধ শুধু আমাদেরকেই ধনী হতে সাহায্য করেনা, কিন্তু এটি আমাদেরকে পাকরূহের সাহায্যে ঈসা মসিহের মতো হতে সাহায্য করেন। এছাড়াও এটি আমাদের তাঁর নির্দেশ অনুসারে এই অন্ধকার জগতে আলো হিসেবে প্রকাশ হতে সাহায্য করে। আমাদের এই যুদ্ধের মাধ্যম নিজ গুনাহ থেকে বিরত থাকা যায় যাতে মসীহ গৌরবান্বিত হোন । এছাড়াও এর মাধ্যমে বেহেস্তে আমাদের জন্য সম্পদ জমা হচ্ছে যেখানে খুব শিঘ্রই আমরা যাব।

আপনার এবং আমার জন্য প্রশ্ন: আমি কি ঈসা মসিহকে অন্যদের আখেরি রূহের কাছে তুলে ধরবো এবং বলব যে আমিও অন্ধ ছিলাম, এখন দেখতে পেলাম”?

আমাদের জন্য, সবচেয়ে সহজ ও উত্তম উপায় আমরা পাই যা পবিত্র উদ্বিগ্নতা যা আমাদের নিশ্চয়তা দান করে এগুলো আমরা আমাদের ভিডিওর মাধ্যমে ঈসা মসিহের সত্য ও সুন্দর ঘোষণা করতে পারি।

আমরা কেন আমাদের দিন এই মোনাজাত দিয়ে শুরু করছি না: “মহান পাকরূহ, তুমি কি আমার কাছে ৪০জন রূহানিভাবে অন্ধ মানুষকে নিয়ে আসবে যাদের কাছে আমি বলতে পারি শুধুমাত্র একজন আছেন যিনি এই রূহানিভাবে অন্ধ মানুষদের চোখে আলো দিতে পারেন?”

আপনি যদি এটি প্রতিদিন করেন, আমরা নিশ্চিত যে, আমাদের মতো এবং অনেকের মতো, আপনার রূহকে সেই আনন্দের মাঝে খুঁজে পাবেন, “যে আনন্দ জয়ের এবং গৌরবের”  কারণ আপনি অনন্ত রূহর মাধ্যমে অন্যকে শুধুমাত্র আশা, যা নাজাতের জীবন রেখা দেয়। নাজাত তাদের জন্যই রয়েছে যারা ঈমান আনেন, নির্ভর করেন, অনুসরণ করেন এবং বিশেষভাবে ঈসা মসিহকে অনুসরণ করার জন্য তাঁর সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক গঠন করেন।

আজই কাউকে বলুন!.

প্রিয় বন্ধু, যদি মসিহের আশেকানরা এরকমের উদ্যগি হয়ে “তাদের পাঠ তৈরি করতে পারেন” যা উপরের কম্পাস দিয়ে, আমরা আত্মবিশ্বাসী যে তারা বিজয়ীদের সংখা বাড়াতে পারবেন এবং অল্পই এই দুনিয়ার মাংশিক ও শয়তানের  যুদ্ধে পরাজিত হবেন। আমরা আপনার জন্য মোনাজাত করছি এবং এইবিষয়ে জানাচ্ছি। যদি এটি আপনাকে সাহায্য করে তবে গ্রহন করুন, আমার আপনার মন্তব্য পরে উৎসাহিত হব।  

আমাদের সমস্ত ভালোবাসায়,

মসিহতে,

জন + ফিলিস + বন্ধুরা@WasItForMe.com

You might also like

Was It For Me_It Is Matter Of What We Love Essay Image
Essay

It is a matter of what we love

Why is our culture overwhelmed by: Malformed Relationships, Materialism / Debt / Violence, Addiction to Media / Entertainment? Actually, the answer is…

Was It For Me_Heaven It Is Impossible for God to Lie Essay Image
Essay

Heaven, it is impossible for God to lie

So that by two unchangeable things, in which it is impossible for God to lie, we who have fled for refuge might have strong encouragement to hold fast to…

Would you pray for me?

Complete the form below to submit your prayer request.

* indicates required

Would you like to ask us a question?

Complete the form below to submit your question.

* indicates required